Join the thousands who have used this dietary supplement to help fight tinnitus, and the constant ringing in ears, improve ear and auditory health, improve sleep and enhance overall brain and mental health, and finally learn how to stop tinnitus once and for all by click here: https://pulsatiletinnitustreatments.com/relief/ear-ringing/
#tinnitus #cmri #entspecialist #kolkata
আমাদের আজকের ভিডিওটি হল ডক্টর অর্জুন দাসগুপ্তাকে নিয়ে। ডক্টর অর্জুন দাশগুপ্তা হচ্ছেন রাইনোলজিস্ট ইএনটি এবং এন্ডোসকপি স্কাল বেস্ট সার্জেন্ট। তিনি বর্তমানে সি এম আর আআই হাসপাতালে কর্মরত। আমাদের শরীরে পঞ্চ ইন্দ্রিয় আছে, এই পঞ্চ ইন্দিয়ের মধ্যে কান একটা গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখে। তার মতে কিনা টিনাইটাসের একটি ইংরাজি শব্দ, যার সত্যই কোন বাংলা শব্দ নেই বা হয় না বললেই চলে। টিনাইটাস শব্দটি আমাদের শরীরের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের একটি গুরুত্বপুর্ণ অঙ্গ কানের সঙ্গে যুক্ত। এর মানে হল কানের কোন এক ধরনের রোগের কথায় তিনি বলতে চেয়েছেন এই ভিডিওটির মধ্য দিয়ে। আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয় এতটাই অনুভূতিপ্রবণ যে এই অঙ্গগুলির কিছু হলে আমরা সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়ে থাকি। আর এখানে তো কানের ব্যাপার। যদি কানে কিছুই শোনায় না যায় তাহলে আর কিছুই ঠিকঠাক করা যাবে না। কারণ কান আমাদের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই কানের কিছু হলে শরীরের ভারসাম্যটাও নড়ে যায়। যার অর্থ হল আমাদের কানের কাছে কোনো রকম কোনো শব্দ পাওয়া যাবে না সেটা কোন ফুস ফাস বা ঝিঝিঁ পোকার শব্দ বা কোন ধরণের ঝপ ঝপ শব্দ বা অন্য যে কোন ধরনের শব্দই নাকি শুনতে পাওয়া যায় না। ধীরে ধীরে এই রোগ বাড়লে আর কোন আওয়াজই তো শোনা যাবে না হয়তো। আমাদের প্রতিদিনের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত দেখা যাবে। তার মতে নাকি ভ্যান অফেরও এই ধরনের রোগ ছিল বলে জানা যায়, তিনিও নাকি তার কানে কোন রকমের আওয়াজ শুনতে পেতেন না, আর তার জন্যই নাকি তিনি নিজের কান কেটে ফেলেছিলেন। যদি এই কথাটি তিনি সত্যতা অস্বীকার করেছেন এবং তিনি নিজেও স্বীকার করেছেন যে তিনি এ ব্যাপারে সত্যই কিছু জানেন না। তবে এটি সম্পূর্ণ শোনা কথা। যদি কোন মানুষের এই ধরণের টিনাইটাস থাকে সেটি সময়ের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অনেক সময় ঠিক হয়ে যায়। আমাদের মস্তিস্ক সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন শব্দকে পরিশ্রুত করে থাকে, ফলে সময় পরিবর্তনের ফলে টিনাইটাস ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু আবার যদি এই টিনাইটাস কারোর ঠিক না হয়ে থাকে, তাহলে সেটি আমাদের হেভি ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং এর থেকে আরো নানান সমস্যা আমাদের শরীরে দেখা যেতে পারে বলেই তার ধারণা। ডিপ্রেশন থেকে মানসিক রোগের ও নানান সমস্যা দেখা যায়। যেটা ধীরে ধীরে বড় আকার ধারণ করে। এবং পরবর্তী সময়ে অন্যান্য রোগ দেখা যায়। তিনি এ ব্যাপারে একটাই কথা বলেছেন যদি এই ধরনের রোগ কারো শরীরে দেখা যায় এবং তিনি এটা জন্য খুব কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাহলে তিনি আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন যে আমাদের কাছে ইএন টি ডাক্তার সাথে যোগাযোগ করে সঠিক ভাবে এটির চিকিৎসা করতে না হলে, ভবিষ্যতে এটি থেকে নানান ধরনের সমস্যা আরও দেখা দিতে পারে, যার ফলে আমাদের শরীরে ক্ষতি হতে পারে।
একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে এখানে ক্লিক করুন: https://ckbirlahospitals.com/cmri/book-an-appointment
#pulsatiletinitus
#tinnituscauses
tinnitusrelief
#earringing
